‘এই অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে আমাদের ভবিষ্যৎ কর্মসূচি এবং আমাদের ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের রূপরেখা আমরা তৈরি করেছি। শহীদ মিনারে আমরা সেই ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের রূপরেখা এবং আমাদের কর্মসূচি ঘোষণা করব। বিকেল ৪টায় শহীদ মিনারে জনসমাবেশের মাধ্যমে এ অনুষ্ঠান আয়োজিত হবে। আমরা সাধারণ মানুষকে আহ্বান জানাচ্ছি, আগামীকাল ঢাকার এই সমাবেশে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণের জন্য।’
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে কী থাকছে, জানতে চাইলে এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘আমরা আগামীকাল তরুণদের নিয়ে পরিকল্পনা, অর্থনীতি নিয়ে পরিকল্পনা, দেশের আইনশৃঙ্খলা, পুলিশ, প্রশাসন নিয়ে আমাদের পরিকল্পনা ইশতেহারের মাধ্যমে জানাব। গত এক বছরের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে কথা বলব। একই সঙ্গে আমাদের পার্টির পক্ষ থেকে যে পরিকল্পনা রয়েছে, সে পরিকল্পনাও আমরা প্রকাশ করব।’
জুলাই ঘোষণাপত্র কেমন হচ্ছে, জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘জুলাই ঘোষণাপত্রের দাবি গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে প্রথম তোলা হয়। তখন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে আমরা যে ঘোষণাপত্র তৈরি করি, তার একটা খসড়া সরকারের কাছে দেই। এ ছাড়া অন্য রাজনৈতিক দলগুলো তাদের খসড়া ঘোষণাপত্র দেয়। সরকার এখন সবগুলো সমন্বয় করে একটা ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করবে। আমাদের জায়গা থেকে আমরা বলেছি, ঘোষণাপত্রের অবশ্যই সাংবিধানিক স্বীকৃতি থাকতে হবে। আমরা আশা করছি, সরকারের জায়গা থেকে এ বিষয়টি নিশ্চিত করা হবে। সব রাজনৈতিক দল এ বিষয় সমর্থন এবং প্রতিশ্রুতি দেবে।’