সিলেট ১৪ই আগস্ট, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৩০শে শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৮:২৫ অপরাহ্ণ, আগস্ট ১৩, ২০২৫
#কারাগারে আটক এ,এস, আই আশিক এলাহি কে জামিল না দিতে হাইকোর্টের প্রতি রায়হানের মায়ের আকুতি#
এমদাদুর রহমান চৌধুরী জিয়া:
সিলেটে; আলোচিত রায়হান হত্যা মামলা। যে রায়হানকে বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে তুলে এনে হেফাজতে রেখে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন করে হত্যা করেছে পুলিশ সদস্যরা।
যে ঘটনায় তীব্র আন্দোলন গড়ে উঠেছিল সিলেটে। আশা ছিল আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তির। রাজনৈতিক নেতা বড় বড় কর্তা সকলেই আশা দিয়েছিলেন আইনের মাধ্যমে সর্বোচ্চ শাস্তি চূড়ান্ত করার বাদী পরিবারকে ও রায়হানের মাকে। এরই মধ্যে সরকার পরিবর্তনের পর এ মামলায় আড়াল থেকে যারা কাজ করতো তারা অনেকেই নিজ পদে বহাল নেই। কেউ কেউ রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে দেশ ছাড়া। আর এ সুযোগে সরকার পরিবর্তনের সাথে সাথে আসামিরা হাইকোর্টের জামিন প্রক্রিয়া শুরু করে দেন সর্বশেষ জামিনে বেরিয়ে আসেন ঘটনার মূলহোতা এ মামলায় আদালতে দায়ের করা অভিযোগ পত্রের প্রধান অভিযুক্ত সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের কোতোয়ালি মডেল থানার বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ি ব্যাপক আলোচিত সে সময়কার আইসি এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়া।
হত্যা মামলার প্রধান আসামি এসআই
আকবর হোসেন হাইকোর্ট থেকে ছয় মাসের অন্তর্বর্তীকালিন জামিন পেয়ে সিলেট মহানগর দায়রা জজ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী কারাগার রোববার ৯ আগস্ট সকালে জামিন পেয়ে থেকে বেরিয়ে আসেন।
রোববার ৯আগস্ট সকালে জামিন পেয়ে তিনি রোববার রাতে সিলেট মেট্রোপলিটন কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগার -২ সিলেট মেট্রোপলিটন কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার প্রশান্ত কুমার বনিক। রোববার রাতে কারাগার থেকে আকবর হোসেন ভূঁইয়াকে বের করে দেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি। আকবর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ থানার মোহাম্মদ জাফর আলী ভূঁইয়া পুত্র বলে জানান তিনি।
তার বিরুদ্ধে সিলেট মহানগরের কোতোয়ালি থানায় হত্যা মামলা রয়েছে যার নং ২০। তারিখ ১২,১০,২০২০। ধারা৩০২/ ৩৪ তৎসহ ১৫(১)(২)(৩) ২০১৩ সনের নির্যাতন এবং হেফাজতে মৃত্যু নিবারণ আইনে।
একই সূত্র জানায়, রায়হান হত্যার পর আকবর পালিয়ে যায় ভারতে । কিন্তু সিলেটের পুলিশ সুপার কার্যালয় এবং বন্দর পুলিশ ফাঁড়ি পাশাপাশি থাকার কারণে রেষারেষি থাকে দুই কর্মকর্তার মধ্যে তৎকালীন এসপি ফরিদ কোনভাবেই মেনে নিতে পারতেন না বন্দর বাজার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আকবরকে।
রায়হান হত্যার সুযোগে আকবর গ্রেপ্তারে কাজ করেন তৎকালীন এসপি ফরিদ । তাতে শেষ রক্ষা হয়নি আকবরের ভারতে গিয়েও।
যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিও ভাইয়াল হয়েছে। তৎকালীন কানাইঘাটের ওসি শামসুদ্দোহা পিপিএম জকিগঞ্জ থানা পুলিশের তৎকালীন ও সি আবু নাসের সাবেক এসপি ফরিদের নির্দেশনা অনুযায়ী ভারতীয় খাসিয়া মন্ত্রীকে ম্যানেজ করেন বাংলাদেশের টাকা রুপি করে দিয়ে সীমান্ত এলাকায় গোপন চুক্তি চলে পুলিশ ও ভারতীয় খাসিয়াদের মধ্যে। । টাকার বিনিময়ে সেখানকার খাসিয়ারা মারপিট করে আকবরকে বাংলাদেশ সীমান্তে কানাইঘাট এলাকায় একটি ফাইভ এর ভেতর দিয়ে বাংলাদেশ সীমান্তে ছেড়ে দেয়। যদিও এটা পররাষ্ট্র নীতিমালা লঙ্ঘনের সামিল বলে তৎকালীন সময়ে অনেকে মন্তব্য করেছিলেন।
সেখান থেকেই আকবরকে গ্রেফতার দেখিয়ে কানাইঘাট থানা পুলিশ নিয়ে আসে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে। এখানে এস পি ফরিদ সংবাদ সম্মেলন করেন । যদিও সেটা জেলা পুলিশের কোন বিষয় ছিল না। তবুও দায়িত্ব নিয়ে কাজ করেছেন তিনি। খোঁজ নিয়েছেন তার বাড়ি পর্যন্ত। খোঁজ দিতে জানতে পেরেছিলেন আকবরের পরিবারের সম্পর্ক বিএনপি’র রাজনীতির সাথে তাতে আকবরের উপর আরো ক্ষেপেছিলেন তৎকালীন এসপি ফরিদ।
নানা নাটকীয়তার পর পুলিশ গ্রেফতার দেখায় আকবরকে। তারা জানায়, বিকেলে আকবরের গ্রেপ্তার বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করা হবে। তবে সীমান্ত এলাকার অন্য একটি সূত্র জানায়, আকবর কানাইঘাটের ডোনা সীমান্তের ওপারে খাসিয়া পল্লিতে বসবাস করছিলেন। খাসিয়ারা কৌশল করে তাঁকে বাংলাদেশে পাঠালে পুলিশ খবর পেয়ে গ্রেপ্তার করে।।২০ সালের ৯ নভেম্বর গ্রেফতার করা হয় সাবেকএসআই আকবরকে।
দেশে সরকার পরিবর্তনের পর ২০২৫ সালে আকবরের মামলায় আইনজীবী হিসেবে লড়লেন বিএনপি একজন সিনিয়র আইনজীবী জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি ও বার অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট এডভোকেট জয়নাল আবেদীন।
জামিন পেয়ে মুক্ত হলেন তিনি। এতে মনে পড়ে গেল এসপি ফরিদের কথা। আকবরের পরিবার বিএনপির রাজনীতি বা বিএনপি পরিবারের কারো সাথে সম্পর্কের বিষয়টা কি আসলে ও সত্যি? সে টা এখন প্রশ্ন।
রায়হান হত্যার বিষয়ে বেশ-সোচ্চা ছিলেন সিলেটের সকলেই পাশাপাশি তৎকালীন আওয়ামী লীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক
এডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ ও। আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে রায়হান হত্যার ঘটনা ঘটলেও মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ রাজপথে এসে প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য দিয়ে রায়হান হত্যার আসামি আকবরের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করেছিলেন ।
এদিকে জামিন হওয়ার পর আকবরের জামিন স্থগিত হয়েছে বলে বিভিন্ন মাধ্যমে শোনা গেলেও এর কোন হদিস পাওয়া যায়নি। জামিন স্থগিত হলে যেহেতু আসামি বাহিরে সেতু তার বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট ইস্যু হওয়ার কথা। আকবরের গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ থানার ওসি মদ বিল্লাল হোসেন জানান,আকবরকে তিনি চেনেন না এ ধরনের কোন কাগজ যায়নি।
কথা হয় সিলেট মহানগর পুলিশের এডিসি মিডিয়া পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত সাইফুল ইসলামের সাথে তিনি জানান জামিন স্থগিতের বিষয়টি তিনি লোকমুখে শুনেছেন। হাইকোর্ট জামিন স্থগিত করলে আসামিকে পুনরায় জেল হাজতে আনতে পারে। কিন্তু ওয়ারেন্ট ইস্যু করবে যে আদালতে মামলা সে আদালত। সিলেট মহানগর দায়রা জজ আদালতে আকবরের মামলা রয়েছে। হাইকোর্ট থেকে জামিন স্থগিতের কাগজ নিম্ন আদালতে আসলে প্রয়োজন মনে করলে ওয়ারেন্ট ইস্যু করবে মহানগর দায়রা জজ আদালত।
আকবর ভারতে পালিয়েছে কিনা আখাউড়া ইমিগ্রেশন দিয়ে এ বিষয়ে জানতে চাইলে
তিনি বলেন বৈধভাবে এ সীমান্ত দিয়ে আকবর যায়নি তিনি ইমিগেশনে খোঁজ খবর নিয়েছেন । সন্ধ্যার পর রাতে বা অবৈধ পথে সে যেতে পারে যদি যেয়ে থাকে। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে আকবরের বিষয়ে সকল জায়গায় লোক লাগানো হয়েছে। অনুসন্ধান ও চলছে।
আকবরের জামিন পাওয়ার খবরে নিহত রায়হানের পরিবারে নেমে এসেছে হতাশা, বিভ্রান্তি আর কান্নার রোল। আসলে কি ন্যায় বিচার পাবেন এমনটাই এখন শঙ্কা। তবে তিনি দৃঢ়তার সাথে বলেছিলেন আকবর জামিনের পর ভারতে পালিয়ে গেছে তার সে কথাটাই অনেকটা এখন সত্যি হয়ে যাচ্ছে বলে অনেকে মনে করছেন কেউ কেউ বলছেন ঘটনার পর ভারতে পালিয়ে থেকে অভ্যস্ত ও পালিয়ে যেতে পারদর্শী আকবর আবারও ভারতে পালিয়ে গেছে। তাতে লেনদেন হয়েছে মোটা অংকের।
।আসামিদের কি আর খুঁজে পাওয়া যাবে। এমন নানারকম প্রশ্ন দেখা দিয়েছে বাদী পরিবারের মধ্যে।
গত ৪ আগস্ট হাইকোর্ট থেকে জামিন পেয়ে গত রোববার (৯ আগস্ট) সিলেটের কারাগার থেকে মুক্তি পান। মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাত সাড়ে আটটার দিকে এসআই আকবর আখাউড়া সীমান্ত হয়ে ভারত পালিয়ে গেছেন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। এ কাজে বিপুল অঙ্কের অর্থ লেনদেন হয়েছে বলে ও জানা গেছে।
এই আলোচিত হত্যা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে এবং যে-কোনো দিন রায় ঘোষণার তোড়জোড় চলছিল। এরই মধ্যে মূল হোতা সাবেক এসআই আকবর জামিন পেয়েছেন এবং তার দ্রুত দেশ ত্যাগের আশংকা করছেন নিহত রায়হানের পরিবার।
আটক আসামি আশিক এলাহির জামিন হলে
রায়ের সময় থাকবে কে। রায়হানের মায়ের প্রশ্ন
রায় কি হবে কাগজে-কলমে? তার প্রশ্ন এ সরকারের আমলে খুনিরা মুক্তি পায় কিভাবে তাদের জামিন হয় কিভাবে? আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে সিলেট মেট্রোপলিটন কারাগারে আটক একমাত্র আসামি আশিক এলাহীর জামিন মঞ্জুর না করতে মিডিয়ার মাধ্যমে মহামান্য হাইকোর্টের প্রতি আরজি আকুতি জানিয়ে সরকারের কাছে ন্যায়বিচার দাবি করেন তিনি। এ মামলা পরিচালনায় আদালতে কালক্ষেপণের কারণে আগ্রুমেন্ট হওয়ার পরও রায়ের আগে আসামিরা সুযোগে জামিনে মুক্তি পেয়েছে। এ মামলার সাক্ষী ক্লোজ করা হয়েছে অনেক আগে। রায় দিতে দেরি করায় আসামিরা আইনি সুযোগ নিয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
এ মামলার অন্য আসামী তৎকালীন সিলেট বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ি টু আই সি কোতোয়ালি থানা পুলিশেরএস আই হাসান উদ্দিন এ মামলায় আটকের পর ২০২৩ সালের ১০ মার্চ মহামান্য হাইকোর্টের জামিনে সিলেট মহানগর দায়রা জজ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগার -১ বাদাঘাট থেকে জামিন মূলে মুক্তি পেয়েছেন। সে হবিগঞ্জের মোহনপুর এলাকার আমির হোসেনের পুত্র।
এ মামলার আসামি সাবেক পুলিশ সদস্য কনস্টেবল টিটু চন্দ্র দাস চলতি বছরের( ২০২৫) সালের ২০ ফেব্রুয়ারি জামিনে মুক্তি পেয়েছেন সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগার -১ বাদাঘাট থেকে। সে বিয়ানীবাজার থানার উত্তর চান্দগ্রাম এর অনিল কুমার দাসের পুত্র বর্তমানে জালালাবাদ থানা এলাকার পাটানটুলা মদিনা মার্কেট ১৯ নিখিল ঘোষের বাসার
ভাড়াটিয়া বলে নিশ্চিত করেন সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগার -১ বাদাঘাটএর জেলার মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম, ও ডেপুটি জেলার শামীমা নাসরিন তানিয়া।
রায়হান হত্যা মামলার অন্য আসামি পুলিশ সদস্য কনস্টেবল হারুন আর রশিদ চলতি বছরের ১৭ এপ্রিল জামিনে মুক্তি পান সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগার -২ সিলেট মেট্রোপলিটন কারাগার থেকে। সে হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট থানার আব্দুর নূর এর পুত্র।।
কারাগারে আছেন এ মামলার অপর আসামি পুলিশ সদস্য এ,এস আই আশিক এলাহী।
সর্বশেষ জামিনে মুক্তি পেয়েছেন রায়হান হত্যা মামলার প্রধান আসামি আলোচিত বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ি সাবেক আই সি সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পুলিশের সাব ইন্সপেক্টর আকবর হোসেন ভূঁইয়া।
চলতি বছরের ৪ আগস্ট উচ্চ আদালতের জামিন পেয়ে ৯ আগস্ট সিলেট মহানগর দায়রা জজ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী সিলেট মেট্রোপালিটন কারাগার থেকে মুক্তি পান বলে নিশ্চিত করেন সিলেট মেট্রোপলিটন কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার প্রশান্ত কুমার বণিক।
এদিকে এ মামলার আসামি আকবরের আত্মীয় সংবাদকর্মী নোমান প্রথম থেকেই রয়েছেন পলাতক। দেশের বাইরে অবস্থান করছেন তিনি। এ মামলার জামিন হওয়া অনেকেই দেশের বাইরে চলে গেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সব মিলিয়ে এখন কারাগারে আছেন রায়হান হত্যা মামলার একমাত্র আসামিএ,এস আই আশিক এলাহী। তিনি রয়েছেন সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগার -২ মেট্রোপলিটন কারাগারে। এছাড়া সকল আসামী কারামুক্ত।
রায়হান আহমদকে (৩৪) সিলেটের বন্দর বাজার পুলিশ ফাঁড়িতে এনে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন নির্মমভাবে হত্যা করা হয় ৫ বছর আগে। ২০২০ সালের ১০ অক্টোবর মধ্যরাতে সিলেট মহানগর পুলিশের বন্দরবাজার ফাঁড়িতে তুলে নিয়ে রায়হানকে নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করা হয় বলে
পরিবারের অভিযোগ। পুলিশ হেফাজতেই রায়হানের মৃত্যু হয়।
২০২০ সালের ১০ অক্টোবর মধ্যরাতে সিলেট মহানগর পুলিশের বন্দরবাজার ফাঁড়িতে তুলে নিয়ে রায়হান আহমদকে নির্মমভাবে নির্যাতন করা হয়। পরে ১১ অক্টোবর রায়হানের মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইনে রায়হানের স্ত্রী মামলা করেন।
এ ঘটনায় সিলেট বন্দরবাজার ফাঁড়ির ইনচার্জের দায়িত্বে থাকা এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়াসহ চারজনকে একই বছরের ১২ অক্টোবর সাময়িক বরখাস্ত ও তিনজনকে প্রত্যাহার করা হয়। এরপর পুলিশি হেফাজত থেকে কনস্টেবল হারুনসহ তিনজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। প্রধান অভিযুক্ত আকবরকে ৯ নভেম্বর সিলেটের কানাইঘাট সীমান্ত থেকে গ্রেফতার করা হয়।
পরে ২০২১ সালের ৫ মে এ মামলার অভিযোগপত্র আদালতে জমা দেয় পিবিআই। এতে বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়াকে (৩২) প্রধান অভিযুক্ত করা হয়। অন্যরা হলেন- সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) আশেক এলাহী (৪৩), কনস্টেবল মো. হারুন অর রশিদ (৩২), টিটু চন্দ্র দাস (৩৮), এসআই মো. হাসান উদ্দিন (৩২) ও এসআই আকবরের আত্মীয় কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সংবাদকর্মী আবদুল্লাহ আল নোমান (৩২।
প্রধান উপদেষ্টা: বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালিক,
উপদেষ্টা : খান সেলিম রহমান, জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকা, ঢাকা ।
উপদেষ্টা : মোহাম্মদ হানিফ,
প্রকাশক : মোঃ ফয়ছল কাদির,
সম্পাদক : মাছুম কাদির,
সিলেট অফিস : রংমহল টাওয়ার(৪র্থ তলা) বন্দরবাজার সিলেট,৩১০০। মোবাইল নং-০১৭১৮৬২০২৯১,
ই-মেইল : Foysolkadir503@gmail.com,
Design and developed by DHAKA-HOST-BD