সিলেট ৪ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২০শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৪:৪৭ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ৪, ২০২৫
লাইফস্টাইল ডেস্ক
বৃহস্পতিবার
একসময় প্রেমে প্রতারণা মানে ছিল গোপনে দেখা-সাক্ষাৎ, লুকানো বার্তা বা সন্দেহজনক ফোনকল। কিন্তু প্রযুক্তির যুগে প্রতারণার ধরন পাল্টে গেছে। এখন অনেকেই প্রেমে পড়ছেন বা যৌন বার্তা পাঠাচ্ছেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবটের সঙ্গে। আর এটিই একটি সম্পর্ক ভাঙার জন্য যথেষ্ট বলে মনে করছেন অধিকাংশ মানুষ।
ডেটিং অ্যাডভাইস ডটকম ও যুক্তরাষ্ট্রের কিনসে ইনস্টিটিউটের এক জাতীয় জরিপে দেখা গেছে—
৬১ শতাংশ সিঙ্গেল ব্যক্তি মনে করেন, এআইয়ের সঙ্গে প্রেমে জড়ানো বা যৌন বার্তা বিনিময় করা স্পষ্ট প্রতারণা।
প্রায় এক-তৃতীয়াংশ মানুষ মনে করেন, কেবল যৌন বার্তা চালাচালি করাই প্রতারণার প্রমাণ।
২৯ শতাংশ মনে করেন, এআইয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়লেই প্রতারণা ধরা হবে।
তুলনায়, ৭২ শতাংশ মানুষ বলেছেন, অন্য কোনো মানুষের সঙ্গে যৌন বার্তা বিনিময় হলে সম্পর্ক ভাঙার জন্য তা যথেষ্ট।
গবেষণার প্রধান গবেষক ড. অ্যামান্ডা গেসেলম্যান বলেন, ‘মানুষ স্বীকার করছে যে প্রযুক্তি এখন ঘনিষ্ঠতা ও মানসিক সহায়তা দিতে সক্ষম। এআই আর অবমাননাকর বা নিম্নমানের কিছু নয়। বরং অনেকের কাছেই এটি এতটাই বাস্তব মনে হয় যে, সম্পর্কের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ায়।’
প্রযুক্তির আগেও মানুষ পরকীয়া নিয়ে সন্দিহান ছিল। জরিপে অংশ নেওয়া প্রায় অর্ধেক বলেছেন, তাঁরা কোনো না কোনো সময় সঙ্গীর প্রতি অবিশ্বাস করেছেন। এর মধ্যে ৮৫ শতাংশ পদক্ষেপও নিয়েছেন—কেউ মুখোমুখি জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন, কেউ ফোন তল্লাশি করেছেন, আবার কেউ লোকেশন ট্র্যাক বা লুকানো ক্যামেরাও ব্যবহার করেছেন।
গবেষণা বলছে, প্রযুক্তি কেবল সম্পর্ককে সহজ বা কঠিন করছে না, এটি সম্পর্কের ধারণাকেও বদলে দিচ্ছে। এখন একটি এআই চ্যাটবট থেকে পাওয়া মানসিক সমর্থন, কোডে লেখা যৌন বার্তা কিংবা প্রেমের আলাপ—এসব বিষয় দিন দিন স্বাভাবিক হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
প্রধান উপদেষ্টা: বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালিক,
উপদেষ্টা : খান সেলিম রহমান, জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকা, ঢাকা ।
উপদেষ্টা : মোহাম্মদ হানিফ,
প্রকাশক : মোঃ ফয়ছল কাদির,
সম্পাদক : মাছুম কাদির,
সিলেট অফিস : রংমহল টাওয়ার(৪র্থ তলা) বন্দরবাজার সিলেট,৩১০০। মোবাইল নং-০১৭১৮৬২০২৯১,
ই-মেইল : Foysolkadir503@gmail.com,
Design and developed by DHAKA-HOST-BD