গোবিন্দগঞ্জের লালপুলের মুখ – জমজমাট জুয়া ও মাদকের হাট এ যেন দেখার কেউ নেই

প্রকাশিত: ৯:৪২ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ৭, ২০২৪

গোবিন্দগঞ্জের লালপুলের মুখ – জমজমাট জুয়া ও মাদকের হাট এ যেন দেখার কেউ নেই

গোবিন্দগঞ্জের লালপুলের মুখ – জমজমাট জুয়া ও মাদকের হাট এ যেন দেখার কেউ নেই

ক্রাইম রিপোর্টার :: সুনামগঞ্জ জেলার গুরুত্বপূর্ণ এবং বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বড় উপজেলা হিসেবে ‘ছাতক উপজেলা’র সুখ্যাতি সেই অতীতকাল থেকেই। আর ছাতক উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ একটি আবাসিক ও বানিজ্যিক এলাকা হচ্ছে গোবিন্দগঞ্জ।

কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে গোবিন্দগঞ্জ পয়েন্টের পূর্ব পাড়,ছৈলা আফজলাবাদ ইউনিয়নের আওতাধীন ৩ নং ওয়ার্ডের “লালপুলের মুখ” যেন মাদকের একটি স্পটবেইজ হিসেবে পরিচিত হয়ে গেছে। আর মাদকের সাথে দেদারসে চলছে জুয়া ও অপেন গাঁজার আসর। আর এ নিয়ে চরম হতাশা ও দুশ্চিন্তায় আছেন স্কুল কলেজ পড়ুয়া ছাত্রদের অভিবাবক এলাকার সচেতন মানুষ।

হাতের নাগালেই যেখানে প্রতিদিন মিলছে মাদক। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক লোকজন এ প্রতিবেদককে বলেন, সংঘবদ্ধ একটি চক্র লাল পুলের মুখে জমজমাট একটা জুয়া ও মাদকের হাট বসিয়ে দীর্ঘ দিন থেকে পরিচালনা করছে। আইন শৃংখলা বাহীনি মাঝে মধ্যে লোক দেখানো অভিযান করলেও জুয়াড়ী কিংবা মাদক বিক্রেতা ধরতে পারে নি। বর্তমানে শুনেছি আমাদের ছাতক থানায় ভালো একজন অসি এসেছেন,আমাদের দাবি সরেজমিনে ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে এগুলো বন্দ করবে।

তাছাড়া এলাকাবাসী কয়েকবার উদ্যোগ নিলেও প্রতিরোধের বাস্তবায়ন ঘটাকে পারেন না। সেই সাথে স্কুল, কলেজ, মাদরাসার ছাত্র-ছাত্রীরা প্রতিদিন যাতায়াতে লাঞ্চনা বঞ্চনার শিকার হয় মাতাল ও জুয়ারীদের কাছে। এ ব্যাপারে এলাকাবাসী প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সু-দৃষ্টি কামনা করছেন।

পরিদর্শন সূত্রে জানা যায় এসব মাদক ব্যবসার গডফাদার মাহবুব আলম উরুফে মিলাদ, জুয়া মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত এবং এসব থেকে প্রতিদিন চাঁদা আদায় করে মিলাদ। থাকে গ্রেফতার করলে এসব মাদক জুয়া কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে দাবি করছেন এলাকাবাসী।।

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

সর্বশেষ নিউজ