দক্ষিণ সুরমা সরকারি কলেজে বিতর্কিত প্রভাষক বহাল তবিয়তে

প্রকাশিত: ১২:২৩ পূর্বাহ্ণ, আগস্ট ২৫, ২০২৫

দক্ষিণ সুরমা সরকারি কলেজে বিতর্কিত প্রভাষক বহাল তবিয়তে

 

স্টাফ রিপোর্টঃ- দক্ষিণ সুরমা সরকারি কলেজের প্রভাষক জয়নুল হক নানা অভিযোগ, অতীত রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা ও ছাত্র আন্দোলনের মুখেও বহাল তবিয়তে দায়িত্ব পালন করছেন। গত ৫ আগস্ট তার অপসারণের দাবিতে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করলেও কলেজ প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।

 

তথ্য অনুযায়ী, ডিএসবি স্মারক নং: ৪৩৮/ডি,২০১৬ সালে কলেজটি সরকারি হওয়ার সময় পুলিশের ভেরিফিকেশন রিপোর্টে জয়নুল হককে বাংলাদেশ কৃষক লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক হিসেবে উল্লেখ করা হয়। অভিযোগ আছে, ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে তিনি রিপোর্ট পরিবর্তনের চেষ্টা করেছিলেন।

ডিএসবি সিলেটের নথি ও এসএমপি দক্ষিণ সুরমা থানার রেকর্ডে তার বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ১৪৩, ৩২৩, ৩২৪, ৩০৭, ৪২৭ ও ১১৪ ধারায় একাধিক মামলা থাকার তথ্য রয়েছে, যদিও পরবর্তীতে তিনি অব্যাহতি পান। স্থানীয় সূত্র জানায়, ২০০৯ সালেও তিনি আওয়ামী কৃষক লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক ছিলেন। সম্প্রতি বিএনপিতে যোগদানের চেষ্টা করছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে, যা কলেজে নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।

 

রাজনীতি এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণ এক সরকারি কর্মচারী কোন রাজনৈতিক দলের বা রাজনৈতিক দলের কোন অঙ্গ অসঙ্গনা সদস্য হইতে অথবা অন্য কোনভাবে ওর শহীদ যুক্ত হইতে পারিবেন না। আরো বাংলাদেশে বা বিদেশে কোন রাজনৈতিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করিতে বা কোন উপকার সহায়তা করিতে পারিবেন না।
এস আর ও নং ৩৬৮-আইন/২০০২/সম (বিধি-৪)/শঃআঃ-১/২০০২, তারিখ : দ্বারা উপবিধি (১) প্রতিস্থাপিত।
২৯ ডিসেম্বর, ২০০২‌এস আর ও নং ৩৬৮-আইন/২০০২/সম(বিধি-৪)/শৃঃআঃ-১/২০০২, তারিখ : দ্বারা উপবিধি (৪) বিলুপ্ত করা হয়।

 

২৯ ডিসেম্বর, ২০০২ । ৩৬ চাকরির নিয়মাবলী ৫
/ যদি কোন সরকারি কর্মচারী ভোটের উদ্দেশ্যে কোন ভক্তরা দেন বা বিবরণ করেন অথবা অন্য কোন প্রকারের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নিজেকে প্রার্থী হিসেবে বা সম্ভাব্য বাড়তে হিসেবে জনসম্মুখে ঘোষণা করেন যা ঘোষণা করার অনুমতি প্রদান করেন তবে তিনি সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছেন মর্মে গণ্য হবেন। ৬/স্থানীয় সংস্থা বা পরিষদের নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য একজন সরকারি কর্মচারী ক্ষেত্রে কোন আইনের ধারা বা আওতায় সরকারের কোন আদেশ অনুমতি নেওয়া সারবে কে ওই সংস্থা ভাব করে সদের নির্বাচনের ক্ষেত্রে পরিদ্বীন ও পাশতে উল্লিখিত আইন গ্রহণযোগ্য ততটুকু প্রযোজ্য হইবে। ৭ /কোন আন্দোলন বা কর্মকান্ড এই বৃদ্ধির আওতায় পড়ে কিনা সেই সম্পর্কে কোন প্রশ্ন উপলব্ধি হইলে এ ব্যাপারে সরকারের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হইবে বলে গণ্য হইবে। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম প্রাপ্ত এক এর বিধিমালা সরকারি কর্মচারী আচরণ বিধিমালা ১৯৭৯ নামে অতিহিত হইবে।

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

সর্বশেষ নিউজ