১৯শে ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
৪ঠা পৌষ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৮শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি

বাংলাদেশিদের জন্য গোল্ডেন ভিসার সুযোগ দিচ্ছে সংযুক্ত আবর আমিরাত

admin
প্রকাশিত ০৮ জুলাই, মঙ্গলবার, ২০২৫ ১৭:৫০:৩০
বাংলাদেশিদের জন্য গোল্ডেন ভিসার সুযোগ দিচ্ছে সংযুক্ত আবর আমিরাত

Manual4 Ad Code

সংযুক্ত আবর আমিরাত বাংলাদেশিদের জন্য অবিশ্বাস্য কম মূল্যে গোল্ডেন ভিসার সুযোগ দিচ্ছে ।

দেশটিতে কোনোরকম বিনিয়োগ ছাড়াই বাংলাদেশিরা গোল্ডেন ভিসা পাবেন। এ ভিসার মাধ্যমে দেশটিতে স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ মিলবে।

Manual1 Ad Code

 

 

 

 

গোল্ডেন ভিসার সুবিধা কী, খরচ কত?
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আবেদন প্রক্রিয়া পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছে ‘রায়াদ গ্রুপ’। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক রায়াদ কামাল আয়ুব বলেন, ইউএই গোল্ডেন ভিসা পাওয়ার জন্য এটি একটি সুবর্ণ সুযোগ।

দ্য ইকোনমিকস টাইমস জানিয়েছে, আবেদনকারীদের মানি লন্ডারিং, ফৌজদারি রেকর্ড ও সামাজিক মাধ্যমে কার্যকলাপের ওপর ভিত্তি করে যাচাই করা হবে। পাশাপাশি আবেদনকারীর সংস্কৃতি, বিজ্ঞান, অর্থনীতি, স্টার্টআপ, বাণিজ্য বা পেশাগত খাতে সম্ভাব্য অবদানও বিবেচনা করা হবে।

 

 

 

 

 

 

আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হলে রায়াদ গ্রুপ কাগজপত্র ইউএই সরকারের কাছে পাঠাবে। অনুমোদন পেলে আবেদনকারীকে আবেদন প্রক্রিয়ায় ইউএই-তে যেতে হবে না। ভারত ও বাংলাদেশের নাগরিকরা ওয়ান ভাস্কো সেন্টার, রেজিস্টার্ড অফিস, রায়াদ গ্রুপের অনলাইন পোর্টাল বা কল সেন্টারের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

এই ভিসা আজীবন বসবাসের অধিকার ছাড়াও পরিবার, গৃহকর্মী ও ড্রাইভার স্পন্সর করার সুযোগ দেবে। পাশাপাশি যেকোনো ব্যবসা বা পেশাগত কাজ করার স্বাধীনতাও থাকবে।

 

Manual6 Ad Code

 

Manual1 Ad Code

 

সোমবার (০৭ জুলাই) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

Manual2 Ad Code

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) নতুন করে একটি ‘মনোনয়নভিত্তিক’ গোল্ডেন ভিসা চালু করেছে। এ ভিসায় বাংলাদেশের নাগরিকরা দেশটিতে আজীবন বসবাসের সুযোগ পাবেন। এজন্য কোনো ধরনের বড় ব্যবসা বা সম্পত্তি বিনিয়োগের প্রয়োজন পড়বে না।

প্রাথমিকভাবে ভারত ও বাংলাদেশকে নিয়ে শুরু হওয়া এই পাইলট প্রকল্পটি চালু হয়েছে। আগে এ ভিসা পেতে অন্তত ২০ লাখ দিরহাম (প্রায় ৬ কোটি ৬৮ লাখ টাকা) মূল্যের সম্পত্তি বা বড় ব্যবসায়িক বিনিয়োগের প্রয়োজন হতো। নতুন নিয়মে আবেদনকারীরা প্রায় ১ লাখ দিরহাম (প্রায় প্রায় ৩৩ লাখ টাকা) ফি দিয়ে আজীবন বসবাসের অনুমতি পাবেন। তবে এর জন্য কঠোর ব্যাকগ্রাউন্ড যাচাই ও ইউএই কর্তৃপক্ষের অনুমোদন প্রয়োজন হবে।