সিলেট ১১ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৭শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১০:৩২ অপরাহ্ণ, জুন ৩, ২০২৫
বিয়ানীবাজার উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত।
টানা বৃষ্টিতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় প্রায় পাঁচ শতাধিক কাঁচা ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে। ঢলের পানিতে ভেসে গেছে খামারিদের মাছ। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ফসলি জমি।
এ উপজেলার অন্তত ৮টি ইউনিয়নের বড় অংশ এখন পানির নিচে। ইউনিয়নগুলো হচ্ছে মুড়িয়া, শেওলা, দুবাগ, লাউতা, তিলপাড়া, কুড়ারবাজার ও মাথিউরা। এসব এলাকার রাস্তাঘাট এখন পানির নিচে।
বিয়ানীবাজার উপজেলা নির্বাহী অফিসার গোলাম মুস্তাফা মুন্না জানান, পর্যাপ্ত ত্রাণ সামগ্রী বরাদ্দ আছে। আমরা প্রকৃত বন্যার্ত পরিবারে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করবো।
আবার উজানে ভারতের আসাম এবং মেঘালয়েও হচ্ছে ভারী বৃষ্টিপাত। এর পানিও নেমে আসছে। এ অবস্থায় বিয়ানীবাজার উপজেলার নিম্নাঞ্চল ডুবে গেছে। সুরমা, কুশিয়ারা নদীর পানি বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
গত কয়েকদিন ধরেই এ অঞ্চলে বন্যার পূর্বাভাস দিয়ে যাচ্ছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। বন্যার আশঙ্কায় বিয়ানীবাজারের ৬৮টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা হিরণ মাহমুদকে প্রধান করে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে।
এদিকে আবার ক্ষণে ক্ষণে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে সুরমা-কুশিয়ারার পানি। বিয়ানীবাজারের শেওলা পয়েন্টে বিপদসীমার ৪৬ সে.মি উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। সিলেট-বিয়ানীবাজার সড়কের একাধিক স্থানে পানি ওঠেছে। কুশিয়ারা ও সুরমা তীরবর্তী বেশ কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্টান পানিতে তলিয়ে গেছে। বন্যা পরিস্থিতির আরোও অবনতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। বৈরাগীবাজারের মূল এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে।
বন্যার্তদের মাঝে বিতরণের জন্য ৪৪ মেট্রিকটন চাল, নগদ ৫০ হাজার টাকা ও ১৪৫ প্যাকেট শুকনো খাবার বরাদ্দ করা হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা: বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালিক,
উপদেষ্টা : খান সেলিম রহমান, জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকা, ঢাকা ।
উপদেষ্টা : মোহাম্মদ হানিফ,
প্রকাশক : মোঃ ফয়ছল কাদির,
সম্পাদক : মাছুম কাদির,
সিলেট অফিস : রংমহল টাওয়ার(৪র্থ তলা) বন্দরবাজার সিলেট,৩১০০। মোবাইল নং-০১৭১৮৬২০২৯১,
ই-মেইল : Foysolkadir503@gmail.com,
Design and developed by DHAKA-HOST-BD